কালা ভুনা আমাদের বেশির ভাগ মানুষের পছন্দের তরকারি। এটি মুলত চট্টগ্রামের আদি একটি খাবার, যার কদর দক্ষিন এশিয়ার সবখানেই রয়েছে। চট্টগ্রামের রেঁস্তোরা গুলোতে নাকি কালা ভুনার তৈরীর জন্য বিশেষ বাবুরচি রাখা হয়। ইতিহাস ঘটালে দেখা যায়, কালা ভুনা ১৭ শতকের শুরুতে বাংলায় আসে, আরাকানের রসনার সংস্কৃতির হাত ধরে। যতদুর উইকিপিডিয়া নিকট থেকে জানা যায়, তা হলো ১৭ শতকে বাংলার রসনায় যুক্ত হয় খাবারটি। পর্তুগিজ, ইংরেজ সকল শাসন আমলেই খাবারটি চট্টগ্রামের রসনার বিলাস কে দুনিয়ার অন্য জাতিদের কাছে নতুনভাবে তুলে ধরে।
tanvir khan photography
রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২
কালা ভুনার ইতিহাস ও বাংলার রসনা বিলাস
কালা ভুনা আমাদের বেশির ভাগ মানুষের পছন্দের তরকারি। এটি মুলত চট্টগ্রামের আদি একটি খাবার, যার কদর দক্ষিন এশিয়ার সবখানেই রয়েছে। চট্টগ্রামের রেঁস্তোরা গুলোতে নাকি কালা ভুনার তৈরীর জন্য বিশেষ বাবুরচি রাখা হয়। ইতিহাস ঘটালে দেখা যায়, কালা ভুনা ১৭ শতকের শুরুতে বাংলায় আসে, আরাকানের রসনার সংস্কৃতির হাত ধরে। যতদুর উইকিপিডিয়া নিকট থেকে জানা যায়, তা হলো ১৭ শতকে বাংলার রসনায় যুক্ত হয় খাবারটি। পর্তুগিজ, ইংরেজ সকল শাসন আমলেই খাবারটি চট্টগ্রামের রসনার বিলাস কে দুনিয়ার অন্য জাতিদের কাছে নতুনভাবে তুলে ধরে।
সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০২০
আমার ঠাকুর দাদার গল্প
আমার ঠাকুরদাদা জনাব ডাঃ আজিজুর রহমান খান ( ঠান্ডা মিয়া )। তিনি মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার হাজিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতার নাম ফজলুর রহমান খান, ফজলুর রহমান খান মানিকগঞ্জ বালিয়াটি জমিদারির নায়েব ছিলেন। ফজলুর রহমান খান সাহেবের পিতার নাম যতদূর জানা যায়, লুৎফুর রহমান খান। তবে আমার পরিবারের গল্পটা সেদিকে যায়নি। আমার ঠাকুর দাদা ছিলেন সত্য জ্ঞান অনুরাগী, চিকিৎসা বিজ্ঞানে লেখা পড়া করার জন্য তিনি কলকাতা গমন করলে, তার পিতা জনাব ফজলুর রহমান খান তার প্রতি নাখোশ হন, কারণ পরিবারের বড় সন্তান ছিলেন আমার ঠাকুরদাদা, ফজলুর রহমান খান চাইতেন তার বড় সন্তান ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে আত্মনিয়োগ করুক । ফজলুর রহমান খান মনে প্রাণে ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ বাঙালি মুসলমান ও গোড়া ব্রিটিশ বিরোধী । ফজলুর রহমান খান কখনোই চান নি তার প্রথম সন্তান ঠান্ডা মিয়া পাশ্চত্য শিক্ষায় দীক্ষিত হন । ফজলুর রহমান খান সাহেবের সহধর্মিনী ছিলেন জনাব ফয়জাননেসা, তিনি ধামরাই নিবাসী মাটি জমিনদার জনাব আব্দুল হাকিম চৌধুরীর বড় কন্যা।আমার ঠাকুরদাদার নানা ছিলেন তিনি, হাকিম সাহেব অঢেল ভূ সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন । তিনি ছিলেন ব্রিটিশ রাজ্যের প্রতি সদা অনুগত সেবক, তিনি ১৭৯৩ সালের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সুবিধা পেয়েছিলেন, তিনি যৌবন বয়সেই ২ টি মৌজার মালিক হয়েছিলেন ছিলেন । আব্দুল হাকিম সাহেবের একমাত্র পুত্র সন্তান ছিলেন জনাব সামসুদ্দোহা চৌধুরী, তিনি ছিলেন অসাধারণ প্রখর মেধাবী,তার অকাল মৃত্যু হলে, হাকিম সাহেব একলা হয়ে পড়েন।একমাত্র পুত্রবিয়োগের যন্ত্রনা আব্দুল হাকিম সাহেব চৌধুরী কে বিমর্ষ করে তুলে, তিনি অঢেল সম্পদ কি করবেন তা নির্ধারণ করতে পারছিলেন না।আব্দুল হাকিম চৌধুরী তার পশ্চিম পাইকপাড়া গ্রামে প্রথম মসজিদ স্থাপন করেন, পুকুর খনন করেন জনসাধারণের জন্য। তিনি পাইকপাড়া জামে মসজিদের প্রথম মোতাওয়াল্লী।
শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির চুক্তি
বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের স্মৃতি
তানভীর আলম খান : আমার সংগ্রহে থাকা দ্বীতিয় বিশ্ব যুদ্ধেৱ সময়কালে প্রচোলিত কিছু ডাক টিকিট। যুক্তরাষ্ট্ৰ , জার্মানি , ব্রিটেন দেশ সমূহের ডাক টিকিট রয়েছে। প্রথম সারির ডানদিক থেকে প্রথম টি মার্কিন,ডাকটিকেটে লেখা আছে WIN the War শব্দ, দ্বিতীয় টি তে যাকে দেখা যাচ্ছে তিনি হলেন এডলফ হিটলার , তৎকালীন জার্মানির নাম ছিল ডয়েচেস রিচ , তৃতীয়ঃ টি ষষ্ঠ জর্জ,ব্রিটিশ রাজা। দ্বীতিয় সারির ১ ও ৩ টি জার্মানির হিটলার ও শেষ টি হলো ব্রিটিশ।
সংগ্রহ টি মূলত দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়কালের কয়েকটি দেশের ডাক টিকিট , যার প্ৰচলন ছিল সে সময় দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় কালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ মাধ্যম ছিল চিঠি। চিঠিতে যুদ্ধ ময়দান থেকে জার্মান নাৎসী বাহিনী তাদের পরিবারের কাছে জানাতো তাদের জীবন। “হিটলারের হেড“ নামে পরিচিত ডাকটিকিট গুলো মূলত যুদ্ধ ক্ষেত্র হতে ইনকামিং বা আউটগোয়িং ছিল। মার্কিন স্ট্যাম্প টি মূলত আমেরিকা থেকে যেত। ব্রিটিশ স্টাম্পস গুলো উভয় ছিল
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯
মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ মুকুট জিতলেন উর্বী ইসলাম
শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৯
রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, জনপদের পার্বত্য মেলা ২০১৯
রাজধানী ঢাকায় ০৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে পার্বত্য মেলা ২০১৯। রাজধানীর শিল্পকলার মাঠে রাজধানীবাসীদের সাথে পার্বত্য সংস্কৃতি,ঐতিহ্য এবং পার্বত্য জনপদের জীবনযাত্রা তুলে ধরতে আয়োজন করা হয়েছে মেলাটির।মেলা আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মেলায় স্থান পেয়েছে পার্বত্য অঞ্চলের নানান উৎপাদিত পণ্য। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে বিভিন্ন উদ্যোক্তা মেলায় তাদের পণ্য নিয়ে এসেছেন। পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন মুখরোচক তৈরি খাবার, হ্যান্ডলুম শীত বস্ত্র, জুম চাষের ফল, মসলা, হস্তশিল্প ভালো বিক্রয় হচ্ছে । মেলা শেষ হবে ৮ ডিসেম্বর ।
মেলায় আগত অতিথি,দর্শণার্থী জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে ।রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে আগত শিল্পীবৃন্দ আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে রাজধানীর শ্রোতাদের গান পরিবেশন করেন।
২ নভেম্বর ২০১৯ পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২২ বছর পূর্ণ হলো । ১৯৯৭ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার চুক্তিটি সাক্ষর করেছিল ।
মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯
কল্পতরুর শাস্ত্রীয় ভরতনাট্যম নৃত্য উৎসব ২০১৯
উৎসবের দ্বিতীয়দিনে মনোমুগ্ধকর ভরতনাট্যম পরিবেশন করেন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী শাম্মি আখতার। দক্ষিণের কার্নাটিক সংগীতের সাথে মায়াময়ী ভরতনাট্যম এক নান্দনিক আবহ তৈরি করে ছায়ানট মিলনায়তন জুড়ে । সংগীত পরিচালনা করেন ভারতীয় শাস্ত্রীয় শিল্পী কীর্তি রামগোপাল । অনুষ্ঠানে প্রদীপ প্রজ্জলন করেন গবেষক লুবনা মারিয়াম ।