রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০২২

কালা ভুনার ইতিহাস ও বাংলার রসনা বিলাস


 কালা ভুনা আমাদের বেশির ভাগ মানুষের পছন্দের তরকারি। এটি মুলত চট্টগ্রামের আদি একটি খাবার, যার কদর দক্ষিন এশিয়ার সবখানেই রয়েছে। চট্টগ্রামের রেঁস্তোরা গুলোতে নাকি কালা ভুনার তৈরীর জন্য বিশেষ বাবুরচি রাখা হয়। ইতিহাস ঘটালে দেখা যায়, কালা ভুনা ১৭ শতকের শুরুতে বাংলায় আসে, আরাকানের রসনার সংস্কৃতির হাত ধরে। যতদুর উইকিপিডিয়া নিকট থেকে জানা যায়, তা হলো ১৭ শতকে বাংলার রসনায় যুক্ত হয় খাবারটি। পর্তুগিজ, ইংরেজ সকল শাসন আমলেই খাবারটি চট্টগ্রামের রসনার বিলাস কে দুনিয়ার অন্য জাতিদের কাছে নতুনভাবে তুলে ধরে। 


সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০২০

আমার ঠাকুর দাদার গল্প

 আমার ঠাকুরদাদা জনাব ডাঃ আজিজুর রহমান খান ( ঠান্ডা মিয়া )। তিনি মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানার হাজিপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতার নাম ফজলুর রহমান খান, ফজলুর রহমান খান মানিকগঞ্জ বালিয়াটি জমিদারির নায়েব ছিলেন। ফজলুর রহমান খান সাহেবের পিতার নাম যতদূর জানা যায়, লুৎফুর রহমান খান। তবে আমার পরিবারের গল্পটা সেদিকে যায়নি। আমার ঠাকুর দাদা ছিলেন সত্য জ্ঞান অনুরাগী, চিকিৎসা বিজ্ঞানে লেখা পড়া করার জন্য তিনি কলকাতা গমন করলে, তার পিতা জনাব ফজলুর রহমান খান তার প্রতি নাখোশ হন, কারণ পরিবারের বড় সন্তান ছিলেন আমার ঠাকুরদাদা, ফজলুর রহমান খান চাইতেন তার বড় সন্তান ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে আত্মনিয়োগ করুক ।  ফজলুর রহমান খান মনে প্রাণে ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ বাঙালি মুসলমান ও গোড়া ব্রিটিশ বিরোধী । ফজলুর রহমান খান কখনোই চান নি তার প্রথম সন্তান ঠান্ডা মিয়া পাশ্চত্য শিক্ষায় দীক্ষিত হন । ফজলুর রহমান খান সাহেবের সহধর্মিনী ছিলেন জনাব ফয়জাননেসা, তিনি ধামরাই নিবাসী মাটি জমিনদার জনাব আব্দুল হাকিম চৌধুরীর বড় কন্যা।আমার ঠাকুরদাদার নানা ছিলেন তিনি, হাকিম সাহেব অঢেল ভূ সম্পত্তির মালিক হয়েছিলেন । তিনি ছিলেন ব্রিটিশ রাজ্যের প্রতি সদা অনুগত সেবক, তিনি ১৭৯৩ সালের চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সুবিধা পেয়েছিলেন, তিনি যৌবন বয়সেই ২ টি মৌজার মালিক হয়েছিলেন ছিলেন । আব্দুল হাকিম সাহেবের একমাত্র পুত্র সন্তান ছিলেন জনাব সামসুদ্দোহা চৌধুরী, তিনি ছিলেন অসাধারণ প্রখর মেধাবী,তার অকাল মৃত্যু হলে, হাকিম সাহেব একলা হয়ে পড়েন।একমাত্র পুত্রবিয়োগের যন্ত্রনা আব্দুল হাকিম সাহেব চৌধুরী কে বিমর্ষ করে তুলে, তিনি অঢেল সম্পদ কি করবেন তা নির্ধারণ করতে পারছিলেন না।আব্দুল হাকিম চৌধুরী তার পশ্চিম পাইকপাড়া গ্রামে প্রথম মসজিদ স্থাপন করেন, পুকুর খনন করেন জনসাধারণের জন্য। তিনি পাইকপাড়া জামে মসজিদের প্রথম মোতাওয়াল্লী।


চৌধুরী সাহেবের একমাত্র পুত্রসন্তান বিয়োগের কষ্ট তাকে জীবনের প্রতি বিমর্ষ করে তুলেছিল, তিনি তার প্রখর মেধাবী সন্তান সামসুদ্দোহা হারিয়ে নিঃশেষ। তার কন্যা ফয়জাননেসার সন্তান আমার ঠাকুরদাদা ঠান্ডা মিয়া ছিলেন, তার চোখেরমনি ঠান্ডা কে দেখলেই তিনি দুনিয়াবী সব যন্ত্রণার বোঝা হটিয়ে ফেলতেন, ভাবতেন যে তার সম্পদ দেখাশোনার জন্য যোগ্য কেউ তো আছেন। আমার ঠাকুরদাদার বাবা ফজলুর রহমান খান জীবনদশায় আমার ঠাকুর দাদা কে মাফ করেন নি, তিনি চাইতেন না ইংরেজি শিক্ষায় দীক্ষিত ঠান্ডা মিয়ার রক্ত তার পরিবারের সাথে আর থাকুক। ফজলুর রহমান খান তিন সন্তান ছিল ঠান্ডা, বরফ, শরৎ । তিনি তার সম্পদ ২ ছেলের মধ্যে বাটোয়ারা করে দিয়ে দেন।ঠান্ডা মিয়া কে কখনই তিনি আর পছন্দ করতেন না । ঠান্ডা মিয়া পড়াশুনা শেষ করে কলকাতা থেকে মানিকগঞ্জ আসলে তার বিষয়ে কোনো খোঁজখবর ও নেন নি তার পিতা ফজলুর রহমান খান। এদিকে আমার দাদার মমতাময়ী মা জনাবা ফয়জন্নেসা ছেলের প্রতি স্বামীর এমন কঠোর মনোভাবে খুবই কষ্ট পান এবং আমার ঠাকুরদাদা কে ধামরাইয়ে পাইকপাড়া গ্রামে আব্দুল হাকিম চৌধুরীর নিকট পাঠিয়ে দেন।আব্দুল হাকিম চৌধুরী পাশ্চত্য শিক্ষায় ইংরেজি জানা ঠান্ডা মিয়া কে পেয়ে তার বংশের হারানো আলো খুঁজে পান। 

শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির চুক্তি

তানভীর আলম খান: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি গত ১৬ ই  মে ২০২০ একটি  চুক্তি স্বাক্ষর  করেছে।  চুক্তিতে আন্তর্জাতিক সংস্থা দুটি সম্মত হয়েছে যে , ক্রীড়া ও শরীর চর্চার মাধ্যমে বৈশ্বিক স্বাস্হ্য পরিস্থিতির উন্নয়নে একত্রে কাজ করার। সহযোগিতা চুক্তিটি  বিশ্ব স্বাস্হ্য সংস্থার সদর দফতরে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে স্বাক্ষরিত হয়। টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা  ( এস ডি জি ) ৩ অনুসারে  সুস্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি  অর্জনে ২০৩০ সালের মধ্যেই  বিশ্ব স্বাস্থ্য খাতে বেশ কিছু  অগ্রগতি পরিলক্ষিত হবে।  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহা -পরিচালক ডাঃ টেড্রস আধানম  বৈশ্বিক স্বাস্থ্য খাতে অগ্রগতি অর্জনে অংশীদারিত্বমূলক চুক্তিটির প্রতি সাধুবাদ জানিয়েছেন।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহা -পরিচালক  আরো বলেন ," বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা শুধুমাত্র রোগ- বালাই নিয়েই কাজ করে না  বরং  মানুষের সুস্থ সবল জীবন যাপনে সহায়তা করতেও কাজ করে, এবং চুক্তিটি ঠিক এই কাজটাই করবে, শরীর চর্চা হলো  সুস্থ ও  সবল থাকার অন্যতম উপাদান"। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তাদের ওয়েব সাইট সংবাদ বিভাগে তথ্যটি প্রকাশ করে, সংস্থা টি  আরো জানিয়েছে  যে শরীর চর্চা বিভিন্ন রোগের ঝুঁকির সম্ভবনা কমিয়ে আনে।ক্যান্সার , উচ্চরক্তচাপঃ, হৃদরোগ,  ডায়াবেটিস  রোগীদের জন্য শরীর চর্চা  অনেক কার্যকর ও উপকারী। 




আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির সভাপতি টমাস বাখ বলেন, "গত কয়েক মাসের সংকটকালীন সময়ে আমরা দেখছি যে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্রীড়া ও শরীর চর্চা কতখানি জরুরী, খেলাধুলা জীবন বাঁচায়"। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির ওয়েব সাইট সংবাদ বিভাগে প্রকাশিত তথ্যে তিনি আরো বলেন, "আমরা করোনা ভাইরাস পরবর্তী সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উপদেশ সমূহ থেকে উপকৃত হবো, যেখানে জনস্বাস্থ্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাথে কাজ করতে অধীর অপেক্ষায় আছি"।  


আসন্ন টোকিও অলিম্পিক গেমস ২০২০ সালের বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও ক্রীড়া আসর  কিভাবে স্বাস্থ্য বিধি মেনে  করা যায় তার একটি নমুনা খসড়া দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।  চুক্তিটি অনুসারে সংস্থা দুটি মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা, পানির গুণগত মানউন্নয়ন, বায়ুদূষণ রোধ  নিয়ে কাজ করবে। চুক্তি তে  ৫ টি লক্ষ নির্ধারিত হয়।   

  
       


বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০২০

দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের স্মৃতি





তানভীর আলম খান : আমার সংগ্রহে থাকা দ্বীতিয় বিশ্ব যুদ্ধেৱ সময়কালে প্রচোলিত কিছু ডাক টিকিট। যুক্তরাষ্ট্ৰ , জার্মানি , ব্রিটেন  দেশ সমূহের ডাক টিকিট রয়েছে। প্রথম সারির ডানদিক থেকে প্রথম টি  মার্কিন,ডাকটিকেটে লেখা আছে WIN the War শব্দ, দ্বিতীয় টি তে যাকে  দেখা যাচ্ছে তিনি হলেন  এডলফ হিটলার , তৎকালীন জার্মানির নাম ছিল ডয়েচেস রিচ ,  তৃতীয়ঃ টি ষষ্ঠ জর্জ,ব্রিটিশ রাজা। দ্বীতিয় সারির  ১ ও ৩ টি জার্মানির হিটলার ও শেষ টি হলো ব্রিটিশ।

সংগ্রহ টি মূলত দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়কালের কয়েকটি দেশের ডাক টিকিট , যার প্ৰচলন ছিল সে সময় দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় কালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যোগাযোগ মাধ্যম ছিল চিঠি। চিঠিতে  যুদ্ধ ময়দান থেকে জার্মান নাৎসী বাহিনী তাদের পরিবারের কাছে জানাতো তাদের জীবন।  “হিটলারের হেড“ নামে পরিচিত  ডাকটিকিট গুলো মূলত যুদ্ধ ক্ষেত্র  হতে ইনকামিং বা আউটগোয়িং ছিল। মার্কিন স্ট্যাম্প টি মূলত আমেরিকা থেকে যেত।  ব্রিটিশ স্টাম্পস গুলো উভয় ছিল


মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ মুকুট জিতলেন উর্বী ইসলাম

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ মুকুট জিতলেন উর্বী ইসলাম।৯ ডিসেম্বর  রাজধানীর পূর্বাচলে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত বায়ো-জিন কসমেসিউটিক্যালস মিসেস ইউনিভার্স ২০১৯ বাংলাদেশ ট্যালেন্ট হান্ট প্রতিযোগিতার গালা নাইট অনুষ্ঠিত হয়।সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার বিবাহিত নারীদের অংশগ্রহণে প্রতিযোগিতার  বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে সেরা এগারো নির্বাচিত করেন মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশের জুরি মন্ডলী।প্রতিযোগীদের দীর্ঘ দুই মাসের কঠোর গ্রূমিং, উপস্থাপনা , স্বাস্থ্য সচেতনতা, ফ্যাশন, নৃত্য, বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছে। বিবাহিত নারীদের  ক্ষমতায়ন করার  মূল উদ্দেশ্য নিয়েই প্রতিযোগিতা টি আয়োজন করা হয়। 

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ প্রথম রানার আপ হয়েছেন অনন্যা প্রেমা, দ্বিতীয় রানার আপ সায়মা আলম, তৃতীয় রানার আপ সাগুফতা ফারুক সাদিয়া, বেস্ট হেয়ার পেয়েছেন শারমিন আক্তার লাবনী, মিসেস ফটোজেনিক হয়েছেন করবী কথা। এছাড়া অন্য প্রতিযোগীরা হলেন সোহানা তিথি, ফাইজা চৌধুরী, ফারহানা হাবিব, জিনিয়া শারমিন, আশরাফুন নেসা, এবং নুজহাত বিনতে ওসমান।

আমাদের দেশে বিয়ের পর সাধারণত নারীদের ব্যস্ততা সাংসারিক জীবন বা কর্মক্ষেত্র নিয়ে, সেখানে এরকম আয়োজন বিবাহিত নারীদের জন্য নতুন একটি পথ উন্মোচিত করলো । বিবাহিত নারীদের জীবনে এগিয়ে যাওয়ার  জন্য আত্মবিশ্বাস, আত্মনির্ভরতা,  ক্ষমতায়নের  মিশেলে পরিচালিত সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা টি  সামনের দিনগুলোতে  আরো অনেক নারীদের সুযোগ করে দিবে বলে অনুষ্ঠানের আয়োজকবৃন্দ মতামত ব্যক্ত করেন। মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯  গালা নাইট অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন ব্যান্ড তারকা বালাম, সংগীতশিল্পী নিলয় , জুলি, রেশমী। 

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন মডেল ও অভিনয় শিল্পী কাজী আসিফ রহমান , অন্তূ করীম , মডেল ইসরাত। সার্বিক নির্দেশনায় ছিলেন আফসানা হেলালী জোনাকি।মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ আয়োজিত হয় অপূর্ব লতিফ ফ্রাঞ্চাইজি থেকে। অপূর্ব লতিফ জানান বিজয়ী প্রতিযোগী বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন।   

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ বিজয়ী উর্বী ইসলাম কে মুকুট পরিয়ে দেন আফসানা হেলালী জোনাকি। 



                                          

শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, জনপদের পার্বত্য মেলা ২০১৯

 রাজধানী ঢাকায় ০৫ ডিসেম্বর  থেকে শুরু হয়েছে পার্বত্য মেলা ২০১৯। রাজধানীর শিল্পকলার মাঠে  রাজধানীবাসীদের সাথে পার্বত্য সংস্কৃতি,ঐতিহ্য এবং  পার্বত্য জনপদের জীবনযাত্রা তুলে ধরতে আয়োজন করা হয়েছে মেলাটিরমেলা আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মেলায় স্থান পেয়েছে পার্বত্য অঞ্চলের নানান উৎপাদিত পণ্য। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে বিভিন্ন উদ্যোক্তা মেলায় তাদের পণ্য নিয়ে এসেছেন। পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন মুখরোচক তৈরি খাবার, হ্যান্ডলুম শীত বস্ত্র, জুম চাষের ফল, মসলা, হস্তশিল্প ভালো বিক্রয় হচ্ছে ।  মেলা শেষ হবে ৮ ডিসেম্বর ।

মেলায় আগত অতিথি,দর্শণার্থী  জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে ।রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে আগত শিল্পীবৃন্দ আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে রাজধানীর শ্রোতাদের  গান পরিবেশন করেন।

২ নভেম্বর ২০১৯ পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২২ বছর পূর্ণ হলো । ১৯৯৭ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার চুক্তিটি সাক্ষর করেছিল ।               



মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯

কল্পতরুর শাস্ত্রীয় ভরতনাট্যম নৃত্য উৎসব ২০১৯

ভারতের শাস্ত্রীয় নৃত্যকলায় বেশ কয়েকটি ধারা রয়েছে, তার মধ্যে ভরতনাট্যম অন্যতম । শাস্ত্রীয় নৃত্যের তিন দিনব্যাপি উৎসব আয়োজন করেছে কল্পতরু। রাজধানী ঢাকার ধানমণ্ডির ছায়ানট মিলনায়তনে শাস্ত্রীয় নৃত্য পরিবেশন করবেন তিনজন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী। উৎসব চলবে ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত ।

উৎসবের দ্বিতীয়দিনে মনোমুগ্ধকর ভরতনাট্যম পরিবেশন করেন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী শাম্মি আখতার। দক্ষিণের কার্নাটিক সংগীতের সাথে মায়াময়ী ভরতনাট্যম এক নান্দনিক আবহ তৈরি করে ছায়ানট মিলনায়তন জুড়ে । সংগীত পরিচালনা করেন ভারতীয় শাস্ত্রীয় শিল্পী কীর্তি রামগোপাল । অনুষ্ঠানে প্রদীপ প্রজ্জলন করেন গবেষক  লুবনা মারিয়াম ।

আগত অতিথিবৃন্দ ও সংস্কৃতি প্রেমীগণ কল্পতরু কে অভিনন্দন জানান, রাজধানীতে শাস্ত্রীয় নৃত্য উৎসব আয়োজন করার জন্য।