মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ মুকুট জিতলেন উর্বী ইসলাম

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ মুকুট জিতলেন উর্বী ইসলাম।৯ ডিসেম্বর  রাজধানীর পূর্বাচলে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত বায়ো-জিন কসমেসিউটিক্যালস মিসেস ইউনিভার্স ২০১৯ বাংলাদেশ ট্যালেন্ট হান্ট প্রতিযোগিতার গালা নাইট অনুষ্ঠিত হয়।সারা দেশ থেকে কয়েক হাজার বিবাহিত নারীদের অংশগ্রহণে প্রতিযোগিতার  বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে সেরা এগারো নির্বাচিত করেন মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশের জুরি মন্ডলী।প্রতিযোগীদের দীর্ঘ দুই মাসের কঠোর গ্রূমিং, উপস্থাপনা , স্বাস্থ্য সচেতনতা, ফ্যাশন, নৃত্য, বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে হয়েছে। বিবাহিত নারীদের  ক্ষমতায়ন করার  মূল উদ্দেশ্য নিয়েই প্রতিযোগিতা টি আয়োজন করা হয়। 

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ প্রথম রানার আপ হয়েছেন অনন্যা প্রেমা, দ্বিতীয় রানার আপ সায়মা আলম, তৃতীয় রানার আপ সাগুফতা ফারুক সাদিয়া, বেস্ট হেয়ার পেয়েছেন শারমিন আক্তার লাবনী, মিসেস ফটোজেনিক হয়েছেন করবী কথা। এছাড়া অন্য প্রতিযোগীরা হলেন সোহানা তিথি, ফাইজা চৌধুরী, ফারহানা হাবিব, জিনিয়া শারমিন, আশরাফুন নেসা, এবং নুজহাত বিনতে ওসমান।

আমাদের দেশে বিয়ের পর সাধারণত নারীদের ব্যস্ততা সাংসারিক জীবন বা কর্মক্ষেত্র নিয়ে, সেখানে এরকম আয়োজন বিবাহিত নারীদের জন্য নতুন একটি পথ উন্মোচিত করলো । বিবাহিত নারীদের জীবনে এগিয়ে যাওয়ার  জন্য আত্মবিশ্বাস, আত্মনির্ভরতা,  ক্ষমতায়নের  মিশেলে পরিচালিত সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা টি  সামনের দিনগুলোতে  আরো অনেক নারীদের সুযোগ করে দিবে বলে অনুষ্ঠানের আয়োজকবৃন্দ মতামত ব্যক্ত করেন। মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯  গালা নাইট অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন ব্যান্ড তারকা বালাম, সংগীতশিল্পী নিলয় , জুলি, রেশমী। 

অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন মডেল ও অভিনয় শিল্পী কাজী আসিফ রহমান , অন্তূ করীম , মডেল ইসরাত। সার্বিক নির্দেশনায় ছিলেন আফসানা হেলালী জোনাকি।মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ আয়োজিত হয় অপূর্ব লতিফ ফ্রাঞ্চাইজি থেকে। অপূর্ব লতিফ জানান বিজয়ী প্রতিযোগী বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবেন।   

মিসেস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০১৯ বিজয়ী উর্বী ইসলাম কে মুকুট পরিয়ে দেন আফসানা হেলালী জোনাকি। 



                                          

শনিবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৯

রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, জনপদের পার্বত্য মেলা ২০১৯

 রাজধানী ঢাকায় ০৫ ডিসেম্বর  থেকে শুরু হয়েছে পার্বত্য মেলা ২০১৯। রাজধানীর শিল্পকলার মাঠে  রাজধানীবাসীদের সাথে পার্বত্য সংস্কৃতি,ঐতিহ্য এবং  পার্বত্য জনপদের জীবনযাত্রা তুলে ধরতে আয়োজন করা হয়েছে মেলাটিরমেলা আয়োজন করেছে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। মেলায় স্থান পেয়েছে পার্বত্য অঞ্চলের নানান উৎপাদিত পণ্য। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে বিভিন্ন উদ্যোক্তা মেলায় তাদের পণ্য নিয়ে এসেছেন। পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন মুখরোচক তৈরি খাবার, হ্যান্ডলুম শীত বস্ত্র, জুম চাষের ফল, মসলা, হস্তশিল্প ভালো বিক্রয় হচ্ছে ।  মেলা শেষ হবে ৮ ডিসেম্বর ।

মেলায় আগত অতিথি,দর্শণার্থী  জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে ।রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান থেকে আগত শিল্পীবৃন্দ আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে রাজধানীর শ্রোতাদের  গান পরিবেশন করেন।

২ নভেম্বর ২০১৯ পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তির ২২ বছর পূর্ণ হলো । ১৯৯৭ সালের ২ নভেম্বর বাংলাদেশ সরকার চুক্তিটি সাক্ষর করেছিল ।               



মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯

কল্পতরুর শাস্ত্রীয় ভরতনাট্যম নৃত্য উৎসব ২০১৯

ভারতের শাস্ত্রীয় নৃত্যকলায় বেশ কয়েকটি ধারা রয়েছে, তার মধ্যে ভরতনাট্যম অন্যতম । শাস্ত্রীয় নৃত্যের তিন দিনব্যাপি উৎসব আয়োজন করেছে কল্পতরু। রাজধানী ঢাকার ধানমণ্ডির ছায়ানট মিলনায়তনে শাস্ত্রীয় নৃত্য পরিবেশন করবেন তিনজন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী। উৎসব চলবে ৪ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত ।

উৎসবের দ্বিতীয়দিনে মনোমুগ্ধকর ভরতনাট্যম পরিবেশন করেন শাস্ত্রীয় নৃত্যশিল্পী শাম্মি আখতার। দক্ষিণের কার্নাটিক সংগীতের সাথে মায়াময়ী ভরতনাট্যম এক নান্দনিক আবহ তৈরি করে ছায়ানট মিলনায়তন জুড়ে । সংগীত পরিচালনা করেন ভারতীয় শাস্ত্রীয় শিল্পী কীর্তি রামগোপাল । অনুষ্ঠানে প্রদীপ প্রজ্জলন করেন গবেষক  লুবনা মারিয়াম ।

আগত অতিথিবৃন্দ ও সংস্কৃতি প্রেমীগণ কল্পতরু কে অভিনন্দন জানান, রাজধানীতে শাস্ত্রীয় নৃত্য উৎসব আয়োজন করার জন্য। 



সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৯

লিসবেথের জ্যাজে মাতলো ঢাকা।

বছরের শেষটা চলে এসেছে, ডিসেম্বর তো পশ্চিমের জন্য অনুষ্ঠান আর উদ্দীপনের মাস। বিশ্ব তো একটাই,এ মাসে নানা রংয়ে সেজে উঠে বিশ্বের নানা জাতি, দেশ। ১ ডিসেম্বর ঢাকার শিল্পকলায় পরীক্ষন হলে জার্মান জ্যাজ ব্যান্ড লিসবেথ কোয়ারটেট মোহিত করে দিলো বাংলাদেশী সংগীত প্রেমিকদের। গ্যাটে ইনস্টিউটের সার্বিক আয়োজনে জার্মান সংগীত দলটি তাদের সেরা কয়েকটি যন্ত্র সংগীত পরিবেশন করে। জার্মান জ্যাজ দলটির লিসবেথের তিনজন সদস্য অংশ নেন কনসার্টে।কনসার্টে ঢাকায় বসবাসরত বিভিন্ন দেশের নাগরিক জার্মান সংগীত দলটির সুরের সমারোহে সাদর অভিবাদন জানান।